সরোয়ার,চট্টগ্রাম।
সামাজিক অবক্ষয়ের চরম পর্যায়ে আজ,আমাদের যুব সমাজ,হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী বিয়ের অনুষ্ঠান আজ শুধুমাত্র লোক দেখানো trend এর কারণে পথে নামতে বাধ্য হয়েছে।২০০৪ সালে মার্ক জুকারবার্গ এর হাত ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের পথচলা।তারপর থেকেই পর্যায়ক্রমে ২০০৯ সালে হোয়াটসঅ্যাপ ২০১৬ সালে টিকটক ইত্যাদি পরিচিত হয়ে উঠে তরুণদের কাছে,লক্ষ লক্ষ লাইক কমেন্ট এসবের বশবর্তী হয়ে সরাজ্ঞান করতে যখন ব্যস্ত, তখনই ফেসবুকে নিজের গায়ে হলুদের পোশাকে দল নিয়ে রাস্তার শো-অফ করতে দেখা যায় এক রমণীকে,যশোর শহর প্রদক্ষীণ করতে সবার পরিচিত ড্রিমি আপু।যদিও ব্যাপারটি নিজের স্বাধীনতা আর ট্রেন্ড প্রকাশে করতে চেয়েছেন। তবে তা ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে মুসলিম সমাজে,কারো কারো মতে এই ধরনের বেপরোয়া আচরণের কারণেই নারী সমাজ আজ হুমকির মুখে,আবার কেউ কেউ মনে করেন নিজেকে ভাইরাল করার জন্য এই প্রচেষ্টা পরবর্তী প্রজন্মকে কালচার অনুসরণে প্রভাবিত করবে। বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতি রয়েছে যা অত্যন্ত মনোরম,সাবলীল তা ছেড়ে যুবসমাজ বিদেশি কালচারে নিজেদের রাঙ্গাতে গিয়ে দেশের সংস্কৃতি প্রায় ভূলতে বসেছে।
good